এক নজরে দোহাজারী পৌরসভা
চন্দনাইশ থানা সদর থেকে প্রায় ১০ থেকে ১২ কিলোমিটার দক্ষিণ পূর্ব দিকে শঙ্খ নদীর গা ঘেঁষে অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী দোহাজারী পৌরসভা। এটি ০১মে ২০১৭ খ্রিঃ স্থাপিত হয়। উক্ত দোহাজারী পৌরসভার আয়তন ৪০.৭৪ বর্গকিলোমিটার। দোহাজারী পৌরসভার ওয়ার্ড সংখ্যা-০৯টি, মৌজার সখ্যা-০৮টি, দোহাজারী পৌরসভার মোট হোল্ডিং সংখ্যা-৭৭৯০টি, বিভিন্ন গ্রামের সংখ্যাযথাক্রম দোহাজারী সদর, চাগাচর, ঈদপুকুরিয়া, খানবাড়ী, পূর্ব দোহাজারী, জামিজুরী, দিয়াকুল, হাফছড়িকূল, রায়জোয়ারা, কিল্লাপাড়া,ময়নার বাপের বাড়ী, গুচ্ছগ্রাম, লালুটিয়া, বারুদখানা, হাছনদন্ডী গ্রাম। দোহাজারী পৌরসভার বর্তমান মেয়র মোহাম্মদ লোকমান হাকিম। দোহাজারী পৌরসভার মোট জনসংখ্যা ২০১১ সালের আদম শুমারী রিপোর্ট অনুযায়ী ৫৬ হাজার ৬৩৩ জন। এখানে স্কুল এন্ড কলেজ রয়েছে-০২, কারিগরি কলেজ-০১টি, মাধ্যমিক বিদ্যালয়-৪টি, নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়-২টি, প্রাথমিক বিদ্যালয়-১২টি, ফাজিল ড্রিগ্রি মাদ্রাসা-২টি, আলিম মাদ্রাসা-০১টি, দাখিল মাদ্রাসা-০১টি, কওমি মাদ্রাসা ১টি, কারিগরি কলেজ ১টি, এবতাদায়ী মাদ্রাসা-০১টি, কিন্ডারগার্টেন-০৪টি, নুরানী কিন্ডাগার্টেন-০৩টি, মসজিদ ৫৩টি, হিন্দু-বৌদ্ধ মন্দির রয়েছে ১০টি, তন্মেধ্যে ১টি সরকারী, ২টি বৃহৎ মুরগীর ফার্ম, ডাকঘর-১টি ,ফরেস্ট অফিস-১টি, সরকারি বেসরকারি ব্যাংক ১২টি, লবণ মিল ৬টি, টেলিফোন একচেঞ্জ ১টি, বিদ্যুৎ অফিস ১টি, সিনেমা হল ২টি, খেলার মাঠ ১টি, কোল্ড ষ্টোর ২টি, বিএডিসি অফিস ১টি, সড়ক ও জনপথ উপ-প্রকোশলীর কার্যালয় ১টি, অভ্যন্তরীন নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ ডেকা চেইন ১টি, সরকারী ৩১শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল ১টি, কমিউনিটি ক্লিনিক ৪টি।দক্ষিণ চট্টগ্রামের প্রাণকেন্দ্র দোহাজারী। ঐতিহাসিক গ্রামটি ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বেশ ভূমিকা রেখেছিল। দুই হাজার সৈন্য থেকে দোহাজারী নামের উৎপত্তি হয়েছে। কিল্লাপাড়ায় যুদ্ধের কিল্লা ছিল। বারুদখানায় বারুদের ঘাঁটি ছিল। দোহাজারী মূলত কাঠ,কাচাঁ তরকারি, পেয়ারা,পর্যটনের জন্য জন্য প্রসিদ্ধ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস